1 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
2 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
3 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
4 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
5 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
6 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|
7 . ❝ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই—ছোট সে তরী আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।❞ — উক্তিটির ব্যাখ্যা এই পঙ্ক্তিদ্বয় বিখ্যাত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা “ধানের ক্ষেত” কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে কবি একদিকে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপ বর্ণনা করেছেন, অপরদিকে মানব জীবনের গভীর সত্যকে রূপকভাবে প্রকাশ করেছেন। উক্তিতে "ছোট সে তরী" বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের মন বা হৃদয়কে। আর "আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি" বলতে বোঝানো হয়েছে—এই হৃদয় সম্পদের দ্বারা এতটাই পূর্ণ হয়েছে যে, তাতে নতুন করে আর কিছু ধারণের জায়গা নেই। ধান এখানে সোনার মতো মূল্যবান বস্তু, যা পরিশ্রম, ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক। "ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই" —এই শব্দবন্ধটি হৃদয়ের অতিরিক্ত আবেগ, ভালোবাসা বা সম্পদে ভরপুর অবস্থা বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি একদিকে যেমন ধান ভরতি নৌকার বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, তেমনি প্রতীকীভাবে বলে—যে মন ভালোবাসা, মমতা, ও আনন্দে এতটাই পূর্ণ, তাতে আর কিছু ধরার জায়গা নেই। সারসংক্ষেপ: এই পঙ্ক্তিতে কবি জীবনের সৌন্দর্য, পরিপূর্ণতা ও হৃদয়ের আবেগপূর্ণ অবস্থা চিত্রায়ন করেছেন—যেখানে হৃদয় পূর্ণ হয়ে গেছে মূল্যবান ভালোবাসা ও সম্পদে, যার ফলে নতুন কোনো আবেগ বা বস্তু ধারণের জায়গা নেই।
-
Attach answer script
View Answer
|
Discuss in Forum
|
Workspace
|
Report
|